- পাঁচালি গানের শক্তিশালী কবিঃ দাশরথি রায়।
- টপ্পা গানের জনকঃ রামনিধি গুপ্ত (নিধিবাবু)।
- মহাভারতের জনপ্রিয় বাংলা অনুবাদক কাশীরাম দাস ।
- আধুনিক যুগের মর্সিয়া সাহিত্য ধারার কবি মীর মোশাররফ হোসেন ও কায়কোবাদ।
- প্রাচীনতম মনসামঙ্গল বিজয়গুপ্তের পদ্মপুরাণ সর্বাধিক জনপ্রিয়।
- মুসলমানরা বাংলা সাহিত্যচর্চায় এগিয়ে আসে সুলতানি আমলে ।
- বাংলা সাহিত্যে মুসলিমদের বড় অবদান কাহিনীকাব্য বা রোমান্টিক কাব্যধারার প্রবর্তন।
- রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান মূলত দুটি ধারা অনূদিত হয়েছে। যথাঃ আরবি-ফার্সি ধারা: লায়লী-মজনু, ইউসুফ-জুলেখা, সয়ফুলমুলুক বদিউজ্জামান ইত্যাদি। হিন্দী ধারা: পদ্মাবতী, মধুমালতী, গুলেরকাওয়ালি ইত্যাদি।
- শেখ ফয়জুল্লাহ বিখ্যাত গ্রন্থ- সত্যপীর, গোরক্ষবিজয়, গাজীবিজয় ও জঙ্গনামা ।
- রাগনামাকে বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সঙ্গীতবিষয়ক কাব্য মনে করা হয়।
- বাহরাম খাঁর গ্রন্থ : লাইলী-মজনু।
- মুহম্মদ কবীরের গ্রন্থ : মধুমালতী।
- আলাওল আরাকানের প্রধানমন্ত্রী কোরেশী মাগন ঠাকুরের আশ্রয়ে থেকে কাব্যচর্চা করেন।
- পুঁথি সাহিত্য- আরবি-ফারসি মিশ্রিত শব্দে মুসলমানরা যে কবিতা ও গান রচনা করতেন তা পুঁথি সাহিত্য খ্যাত। হুগলির কবি ফকির গরীবুল্লাহ আমীর হামজা রচনা করে এ কাব্যধারার সূত্রপাত করেন।
- আমীর হামজা গ্রন্থটি জঙ্গনামা বা যুদ্ধ বিষয়ক কাব্য।
- পুঁথিগুলো কলকাতার সস্তা ছাপাখানায় ছাপা হতো সেগুলোকে 'বটতলার পুঁথি' বলা হয় ।
- পুঁথি গ্রন্থ আমীর হামজা গ্রন্থটি ফকীর গরীবুল্লাহ শুরু করেন ও সৈয়দ হামজা সমাপ্ত করেন।
- দো-ভাষী পুঁথিঃ কয়েকটি ভাষার শব্দ ব্যবহার করে মিশ্রিত ভাষায় রচিত পুঁথি ।
- দো-ভাষী সাহিত্যের প্রথম ও সার্থক কবি- ফকির গরীবুল্লাহ।
- কবিওয়ালা-শায়েরঃ ধনিক শ্রেণির মনোরঞ্জনের জন্য যারা মানুষের দ্বারে দ্বারে নিম্নরুচির
- সাহিত্য সরবরাহ করতেন, তাদেরকেই কবিওয়ালা ও শায়ের (মুসলমান) বলা হয়।
- কবিওয়ালাদের মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন গোঁজলা গুই।
- কবিওয়ালা হচ্ছেনঃঅ্যান্টনি ফিরিঙ্গি, রাসু, নৃসিংহ প্রমুখ ।
- কবিগান রচিয়তাদের জীবনী সংগ্রহ করেছিলেন ঈশ্বরচন্দ্রগুপ্ত।
- অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি (প্রকৃত নাম: হ্যান্সম্যান এনইট) জাতিতে পর্তুগিজ ছিলেন।
- জর্জ গিয়ার্সন ছিলেন একজন ইউরোপীয় ভারততত্ত্ববিদ।
- খনার বচনঃ কৃষি ও আবহাওয়া বিষয়ক কথা পাওয়া যায়।
Content added || updated By
Read more